
১. হলুদ ভীষণ শক্তিশালী জীবাণুনাশক এবং যেকোন রকমের প্রদাহ কমাতে সমর্থ
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে অসাধারণ কার্যকরী
৩. মস্তিষ্কের কার্যকারিতাকে ত্বরান্বিত করে এবং মস্তিস্ক সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধে সহায়ক
৪. হৃদযন্ত্রের রোগ প্রতিরোধে সমর্থ
৫. কর্কট রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে
৬. স্মৃতিভ্রংশের মত রোগ প্রতিরোধে সক্ষম
৭. বাত রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকরী
৮. বয়সজনিত রোগ প্রতিরোধে সমর্থ
৯. মানসিক রোগ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম
খাওয়ার পদ্ধতি:
১. সকালে ১ চামচ কাঁচা হলুদের রস পরপর ৩ দিন খাওয়া উচিত, ২ দিন বিরতি দিয়ে পুনরায় ৩ দিন খাওয়া যেতে পারে
২. বিশেষ কোন রোগ নিরাময়ের জন্য উপরের পদ্ধতি অনুসারে খাওয়া উচিত যতদিন না রোগটি নিরাময় হয়।
৩. ১ চামচ হলুদ রস এবং ১ চামচ নিম পাতার রস মিশিয়ে সপ্তাহে ৩ দিন খাওয়া যেতে পারে
৪. ১ গ্লাস উষ্ণ দুধের সাথে ১ চামচ হলুদ রস মিশিয়ে শোয়ার আগে খাওয়া যেতে পারে
৫. সব রান্নাতে শুদ্ধ হলুদ ব্যবহারকরা উচিত
তাহলে ভেবে দেখুন যে মশলাটা এতো উপকারী তাকে পরিশুদ্ধভাবে খাওয়াটা কত জরুরি। আরও একটা বিষয় মাথায় রাখা উচিত যে, রান্নার সময় যেন হলুদকে তেলে না দিয়ে জলে দেওয়া হয়। যারা কাঁচা খেতে পারবেন তারা অনেক বেশি উপকৃত হবেন। সুতরাং হলুদকে অবহেলা না করে একে যেন ওষুধের মতো যত্ন করে ব্যবহার করা হয়।
Add new comment